আমাদের কথা
কয়েকজন বন্ধু একত্রিত হয়ে ঠিক করেছিলাম বাংলায় ইতিহাসের ফেসবুক গ্রুপ তৈরী করতে হবে। মঞ্চের মূল অভিমুখ থাকবে নিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক তথ্য নির্ভর ইতিহাস আলোচনার দিকে। সেখানে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ইতিহাস নিয়ে মৌলিক চর্চা হবে আবার ইতিহাসের আড্ডাও চলবে। ‘ইতিহাস তথ্য ও তর্ক’ গ্রুপ দুই বাংলার অজস্র শুভানুধ্যায়ীর প্রশ্রয়ে বিরাটাকারে ডালপালা মেলেছে। বিভিন্ন ধরনের প্রবন্ধ সেখানে নিরন্তর লেখা হচ্ছে।
তখন মনে হলো, একটা ইতিহাসের পোর্টাল দরকার। ‘ইতিহাস তথ্য ও তর্ক’ ফেসবুক গ্রুপ থেকে বাছাই করা প্রবন্ধ এখানে প্রকাশিত ও সংরক্ষিত হবে। আবার ইতিহাস নিয়ে দীর্ঘদিন চর্চা করছেন, এমন বিশিষ্ট জনের লেখাও প্রকাশ করা হবে।
পোর্টালে নতুন লেখাগুলি থাকবে সাম্প্রতিক লেখায়। একটা নির্দিষ্ট সময় পরে সেই লেখাগুলি চলে যাবে পুরনো লেখাতে। কিছু প্রবন্ধকে সংরক্ষণের জন্য রাখা হবে বাছাই লেখা বিভাগে।
বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত ইতিহাস ও তার উপাদান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ নানা লেখা সংরক্ষণ ও প্রচারের জন্য সেগুলিকে ডিজিটাইজ করে পোর্টালের একটি বিশেষ বিভাগে স্থান দিতে আমরা আগ্রহী।
পত্রিকার প্রকাশক/ সম্পাদক/ লেখক/ সংরক্ষক, গ্রন্থাগারিক, গবেষক ও অন্যান্য আগ্রহী ব্যক্তিরা এই কাজে এগিয়ে এলে আমরা বাধিত হব।
পোর্টালের সম্পাদক: মধুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যান্য সদস্যরা: জয়ন্ত ভট্টাচার্য্য, শান্তনু ভৌমিক ও কুন্তল রায়।
সম্পাদকমণ্ডলীর তরফ থেকে সকল পাঠকেকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের ই-মেল ঠিকানা হলো: [email protected]
নতুন লেখা, পোর্টাল নিয়ে আপনাদের মতামত ই-মেলে দিতে পারেন। আবার সরাসরি নীচে পোস্ট করতে পারেন।
পুরনো লেখা ডিজিটাইজ করে সংরক্ষণের জন্য কোনও ট্যাব তো দেখছি না।
অভিনন্দন এই চমৎকার প্রয়াসটির জন্য।
আমরা এখনও আলাদা করে এই ট্যাব করিনি। ধন্যবাদ।
মাননীয়া
মধুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়,
পোর্টাল সম্পাদক
ইতিহাস আড্ডা, কলকাতা।
মহাশয়া,
আপনাদের পোর্টালটি সূচনা লগ্ন থেকে আমরা সবান্ধবে উৎসাহের সঙ্গে অনুসরণ করছি। এই ঘরবন্দী পরিবেশে আপনাদের পোর্টালটি আমাদের কাছে বিতর্কের খোলা হাওয়া এনে দিচ্ছে। সন্ধান দিচ্ছে অনেক অজানা তথ্যের। আমরা পোর্টালটির উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি।
আমার একটি বই-এর আলোচনা আপনাদের এই পোর্টালে ‘বইয়ের খবর’ বিভাগে প্রকাশ করার আবেদন জানিয়ে আমার বন্ধু শ্রী সুশান্ত চট্টোপাধ্যায় আপনাদের পোর্টালের এই বিভাগে দেওয়া ই-মেল ঠিকানায় একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু তা পৌঁছায়নি। বইটির নাম, ‘সাদা থান থেকে সাদা অ্যাপ্রন – ডা: হৈমবতী সেন-এর জীবন ও সময়’। বইটির পরিবেশক আশাদীপ প্রকাশনী। দাম ₹১৭৫/-। শ্রী সুশান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই বইটি প্রকাশ করেছিলেন। তাঁর চলভাষ ৯৪৩৩৯৮০৯৭ ।
সুশান্ত জানতে চেয়েছিলেন, আমাদের তরফে উপযুক্ত কাউকে দিয়ে বইটির আলোচনাটি লিখিয়ে জমা দিলে হবে অথবা বইটি আপনাদের কাছে পাঠিয়ে দিতে হবে। সেক্ষেত্রে অনুগ্রহ করে আপনাদের ডাক ঠিকানাটি জানাবেন।
বইটির বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লিংক-এ আমার লেখাটি দেখতে পারেন।
https://www.aajkaal.in/news/robibasar/sunday-supliment-cu87?fbclid=IwAR3xeIQK_o_qaRoSSirRaxtpCPMaofFCJ9mVdqOWMJsvWVSl5XpPeRckSK4
ধন্যবাদান্তে –
বিনীত
ধ্রুবজ্যোতি দে
চলভাষ: ৯৪৩৩৮৯৭৯৩১
আপনার সাথে হলো, ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
কথা বলে আমারও ভালো লেগেছে। আপনাদের ই-মেলটিতে আবার যোগাযোগের চেষ্টা করবো। প্রয়োজনে পরে কথাও হবে নিশ্চয়। একটি প্রস্তাব, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়-এর ‘হিস্ট্রি অফ হিন্দু কেমিস্ট্রি’র সহজ বাংলায় সম্পূর্ণ অনুবাদ একটু একটু করে যদি প্রকাশ করেন তবে বাধিত হবো। বর্তমানে এটি বিশেষ জরুরি মনে হয়। পোর্টালটির উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি। শুভেচ্ছা রইল।
আজ ড: কাঞ্চন মুখোপাধ্যায়ের চা-কাহিনী পড়ে খুব ভালো লাগলো। এ বিষয়ে আমি আগ্ৰহী এবং কিছু পড়াশোনা করবার চেষ্টা করছি। আপনাদের কি লেখা পাঠাতে পারি ? ফেসবুকে ? কোথায় পাঠাবো জানাবেন প্লীজ ?
nischoi pathan… fb group e..