ঢাকাই মসলিন
আধুনিক গবেষকরা চেষ্টা করছেন দীর্ঘ-হারানো মসলিন পুনরায় তৈরি করবার
ঢাকার মসলিন সহস্রাব্দ ধরে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল, কিন্তু বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে এর তৈরি করবার পদ্ধতি স্মৃতি থেকে মুছে যায়।
এই মসলিন এতই হালকা ছিল যে একে বলা হত বোনা বাতাস, এত পাতলা যে, যারা এটি পরতেন তাদের বিরুদ্ধে কখনও কখনও অশ্লীলতার অভিযোগ আনা হত এবং এটি তৈরি করা এত জটিল যে কীভাবে এই কাপড় তৈরি করা যায় তার জ্ঞান হারিয়ে গেছে।
তবে এখন, যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের গবেষকরা একত্রিতভাবে এই ঐতিহ্যময় ফ্যাব্রিকটিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কাজ করছেন।
মোটামুটি ২০০০ বছরের পুরানো মিশরীয় লেখাতে ভারত থেকে আসা মসলিনের উল্লেখ আছে। পরে, মসলিন মুঘল সাম্রাজ্যে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয় আর ১৭০০ শতকে পারস্য ও তুরস্কতেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ইউরোপীয় অভিজাতদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল মসলিন- বিশেষ করে নাম করতে হয় রি আতোয়ানেট এবং জেন অস্টেন।
“মসলিনের বাণিজ্য ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধ্বংস করেছিল,” ইতিহাসবিদ সোনিয়া অ্যাশমোর বলেছেন।
খবরটি বিস্তারিত পড়তে চোখ রাখুন নীচের লিঙ্কে ।
–মধুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়
জানলাম।আরো বিস্তারিত জানতে আগ্রহী।কত ব্যাপক এর জনপ্রিয়তা।কত মানুষ জড়িত ছিলেন এই শিল্পে,কত দাম ছিল ইত্যাদি।