ডেভিড ম্যাককাচন ও বাংলাদেশের মন্দির
প্রয়াণের অর্ধ শতক পেরিয়ে যাওয়া টেরাকোটা মন্দির গবেষক অধ্যাপক ডেভিড ম্যাককাচন ছিলেন বাংলার টেরাকোটা মন্দিরশিল্প চর্চায় এক অন্যতম পথিকৃত। এই ইংরেজ সাহেব তাঁর করা কঠোর পরিশ্রম ও প্রবল ইচ্ছাশক্তির মাধ্যমে বাঙালীদের বাংলার শ্রেষ্ঠ এক শিল্প সম্পদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এই অদ্ভুতকর্মা মানুষটি তাঁর গবেষণামূলক কাজের প্রধান ক্ষেত্র পশ্চিমবঙ্গের সীমানা পেরিয়ে প্রবল ঝুঁকি নিয়ে ক্ষেত্রসমীক্ষার প্রয়োজনে গিয়েছিলেন তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা পূর্ব পাকিস্তানে। আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ তার পাকিস্তান আমলে ভারত থেকে যাওয়া একজন মানুষের পক্ষে মোটেও নিরাপদ স্থান ছিল না। পশ্চিমবঙ্গের জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত ডেভিড পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক অবস্থা, সেখানকার মানুষজনের আচরণ, থাকা-খাওয়া, যাতায়াত, ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়ে একপ্রকার অনিশ্চয়তার ঝুঁকি মাথায় নিয়ে পূর্ববঙ্গে পা রেখেছিলেন। পূর্ববাংলার মন্দির-মসজিদ বিশেষত টেরাকোটা মন্দির শিল্প বিষয়ে অনুসন্ধানে তাঁর এমনই আগ্রহ ছিল। অবশ্য দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিমবাংলার মন্দির নিয়ে কাজ করার পর বাংলার মন্দিরের স্থাপত্যশিল্প, ঐতিহ্য, ইতিহাস বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা লাভের জন্য গবেষণার প্রয়োজনে পূর্ববাংলায় গিয়ে ক্ষেত্রানুসন্ধানের দরকার ছিল।
১৯৬৪ সালের শরৎকালে ডেভিড ম্যাককাচন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশে) গিয়েছিলেন। টেরাকোটা মন্দিরের খোঁজে যশোর, খুলনা, ফরিদপুর, রাজশাহী, পাবনা জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। নদীমাতৃক বাংলাদেশের (পূর্ববঙ্গ) সবুজে ভরা প্রকৃতি, স্থানীয় মানুষজনদের সহজ সরল ব্যবহার ও অতিথি-পরায়ণতা ডেভিডকে মুগ্ধ করেছিল। এতে করে তাঁর সেই ভ্রমণের কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হয়। ‘Impressions of East Pakistan’ প্রবন্ধে ডেভিড তাঁর ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কথা লিখে রেখে গেছেন।
চাঁচড়া শিব মন্দির, যশোর
পূর্ববঙ্গের মন্দির দেখতে গিয়ে ডেভিড লক্ষ্য করেন, এর স্থাপত্যে ‘দোচালা’ অথবা ‘বাংলা’ রীতির প্রাধান্য রয়েছে, যা পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় অধিক সংখ্যক। যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ফরিদপুর, পাবনা জেলায় মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে ডেভিড বাংলা রীতির আধিক্য লক্ষ্য করেছিলেন। এই বিষয়ে ডেভিড লিখেছেন, “পূর্ববঙ্গের (বাংলাদেশ) মন্দির স্থাপত্যের একটি স্পষ্ট বিশেষত্ব হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় এখানে ‘দোচালা’ বা ‘বাংলা’ রীতির আধিক্য। পশ্চিমবঙ্গে নানা আকৃতির মন্দিরের সংখ্যা অবশ্য অনেক বেশি, কিন্তু সেখানে সর্বমোট ২০টির বেশি ‘জোড়বাংলা’ মন্দির নাই এবং ‘এক বাংলা’ মন্দির প্রায় দুস্প্রাপ্য।” পূর্ববঙ্গের মন্দির স্থাপত্যে গঠনগত ‘বাংলা’ আকৃতির আধিক্য দেখে ডেভিডের অনুসন্ধানী মনে প্রশ্ন জাগে যে মন্দিরের এই আকৃতি বাংলার এই অঞ্চল থেকেই উদ্ভব হয়েছিল কিনা? তিনি লিখেছেন, “একটি দৃষ্টিগ্রাহ্য তথ্য হচ্ছে যে, যে ধরনের কুঁড়েঘরের অনুকরণে দোচালা মন্দিরগুলি নির্মিত হয়েছে সেরকম ঘর পূর্ববাংলায় খুবই সাধারণ, পশ্চিমবঙ্গে তার তেমন চলন নেই। তা ছাড়া, বাঁশ ও চাঁচ বা দরমার কাজ দিয়ে গৃহনির্মাণ রীতি, যা ইট ও পাথরের মন্দিরগাত্রেও নকশা হিসাবে অনুকৃত হয়েছে, যা পূর্ববাংলারই বৈশিষ্ট্য; পশ্চিমবাংলায় মাটির মসৃণ দেওয়াল দিয়ে গৃহ নির্মাণ করা হয় সেজন্য এ রীতি সেখানে বিরল। … দোচালা আকৃতিটি পশ্চিমবাংলায় কখনোই জনপ্রিয়তা লাভ করেনি, তার পূর্ণ বিকাশ হয় পূর্ববাংলায়।” এই দোচালা আকৃতি পূর্ববঙ্গের হিন্দুদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় হলেও শুধুমাত্র এতেই তা সীমাবদ্ধ ছিল না। দিনাজপুর, রাজশাহী এবং অন্যান্য জেলাতেও গ্রাম্য পীরের পাকা দরগাগুলিতে এই ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে, কোথাও বা টেরাকোটার ফলক দিয়ে অলংকৃত করার চেষ্টার কথাও ডেভিড বলেছেন। দুই বাংলাতেই মন্দির-মসজিদ স্থাপত্য রীতিতে এই আদান-প্রদানের চিত্র দেখা যায়। পৃথক দুটি ধর্মীয় স্থাপত্য একে অপরকে নানা ভাবে প্রভাবিত করেছিল।
পঞ্চরত্ন গোবিন্দ মন্দির, পুঠিয়া, রাজশাহী
পূর্ববঙ্গের বেশ কিছু নবরত্ন ও পঞ্চরত্ন মন্দির ডেভিড পরিদর্শন করেন। সিরাজগঞ্জ জেলার শাহাজাদপুরে, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরে, রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, ফরিদপুরে, যশোরে এবং দিনাজপুরে। ডেভিড লিখেছেনঃ “পূর্ববাংলার মন্দির স্থাপত্যের আর-একটা দিক হচ্ছে, গোড়া থেকেই বিরাট শিখর বা ‘রত্ন’ ডিজাইনের ক্রমপরিণতি। নলডাঙার মতো, হয় পঞ্চরত্ন নয়তো বিখ্যাত কান্তনগর মন্দিরের মতো, সাধারণ ‘নবরত্ন’।” পূর্ববঙ্গের টেরাকোটা মন্দিরের মধ্যে দিনাজপুর জেলার কান্তনগরের কান্তজি বা কান্তজীউ মন্দিরটি সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য। স্থাপত্য ও টেরাকোটার অলংকরণের দিক দিয়ে এই মন্দিরটি অনবদ্য। ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিল্টন এর সম্বন্ধে লিখেছেনঃ ‘This temple is by far the finest that I have seen in Bengal’. (Dinajpur, rpt, WB District Gazetteers, Kolkata, 2014, p 41)। তবে বুকাননের সমীক্ষার চেয়ে ডেভিডের সমীক্ষা নানা দিক থেকে এগিয়ে ছিল। ডেভিড কান্তজি সম্বন্ধে লিখেছেনঃ “আঠেরো শতকের গোড়ায় দিনাজপুরের রাজা নির্মিত কান্তনগরের কান্তজি মন্দিরে শুধু বাইরের চার দেওয়াল নয়, ভিতরের দেওয়াল ও উপরের তলাও পুরো অলংকরণে মণ্ডিত। যে চৈতন্য আন্দোলন লীলায়িত নৃত্যভঙ্গি ও ভাবোন্মোত্ত সঙ্গীতের জোয়ারে বাংলাকে ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছিল, মনে হতে পারে যেন তারই আনন্দঘন অতিরেক থেকে প্রেরণা নিয়ে অজস্র ছোট ছোট মূর্তি মন্দিরগাত্রকে নিঃশেষে ভরিয়ে তুলেছে।” অহিন্দু বলে ডেভিডকে কান্তজীউ মন্দিরের অভ্যন্তরে ঢুকতে দেয়া হয়নি। সেকথা তিনি তাঁর Late Mediaeval Temples বইতে উল্লেখ করেছেন (p 69)। ফলে মন্দির ভিত্তির উত্তর-পূর্ব কোণে সংস্কৃত ভাষায় বাংলা অক্ষরের চার লাইনের লিপিটি তিনি দেখতে পাননি।
পূর্ববঙ্গের ‘অষ্টকোণ’ মন্দির বিষয়ে ডেভিড লিখেছেনঃ “এই ডিজাইন পূর্ববাংলার আর-একটি বৈশিষ্ট্য। পশ্চিমবঙ্গে একেবারেই নেই তা নয়, তবে ১৯ শতকের আগে তেমন বেশি পাওয়া যায় না। … পঞ্চরত্ন দেউলের ক্ষেত্রে যেমন, অষ্টকোণাকৃতি মন্দিরের ক্ষেত্রেও পূর্ববাংলাতে চূড়ার জন্য চালা-ছাদই পছন্দ করা হয়েছে। তবে আটকোণা মন্দিরের উপরে (ridged) উল্লম্ব রেখাযুক্ত চূড়ার অন্তত একটি উদাহরণ আমি দিনাজপুর জেলায় হিলির উত্তর-পশ্চিমে চাপরা গ্রামে দেখেছি।”
পুঠিয়া শিব মন্দির, রাজশাহী
রাজশাহীর পুঠিয়ার রাজবাড়ি সংলগ্ন মন্দির ইমারতগুলি দেখে মুগ্ধ ডেভিড লিখেছেনঃ “ইংল্যান্ডের অসংখ্য গ্রাম-গির্জাগুলি রবিবারের ভ্রমণকারীদের মনোরঞ্জন ও ঐতিহাসিকদের তথ্যসংগ্রহের আকর হয়ে রয়েছে; অথচ আমি দেখে আশ্চর্য হলাম যে রাজশাহীর পুঠিয়াতে বিশাল দিঘির ধারে মন্দির-পরিবৃত ছবির মতো (picturesque) রাজবাড়িটি ট্যুরিস্ট আর্কষণের কী যে বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে তা কারও মনে উদয় হয়নি। পুঠিয়ার ইমারতগুলি যে কেবল ছবির মতো সুন্দর তা-ই নয়, মন্দিরগুলিতে স্থাপত্যরীতির বৈচিত্র্য ও ১৮ শতকীয় পোড়ামাটির ভাষ্কর্যের সমৃদ্ধ উত্তরাধিকারও আছে আশ্চর্য ভালো অবস্থায়।” অবশ্য ডেভিড নিজেই দেখেছেন পুঠিয়ার এই অসামান্য কারুকৃতিগুলিকে ছোট ছেলেরা তাদের খেলার সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করছে এবং দর্শনার্থীদের অনেকে স্মারক হিসেবে তা খুলে নিয়ে যাচ্ছে। তখন সেখানে সরকারিভাবে কোনো সংরক্ষণের ব্যবস্থা ছিল না। পুরাকীর্তিগুলি অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে ছিল। দুই বাংলায় প্রায় একই অবস্থা দেখে টেরাকোটাপ্রাণ ডেভিড ব্যথিত হয়েছিলেন। স্থানীয় মানুষের মধ্যে নিজেদের অঞ্চলের শিল্পকীর্তিগুলির প্রতি উদাসীনতা দেখে এ ব্যাপারে তিনি মূল্যবোধের গভীর অভাবের বিষয়টি অনুধাবন করেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় পূর্ববঙ্গে টেরাকোটা শিল্পকীর্তি সংরক্ষণের উদ্যোগ ও এক্ষেত্রে অর্থব্যয়ের দৈন্যতা পর্যবেক্ষণ করে ডেভিড লিখেছিলেনঃ “এ কথা অবশ্য ঠিক যে সমাজের প্রয়োজন মেটানোর জন্য টাকা যেখানে এত জরুরি, সেখানে প্রাচীন কীর্তি সংস্কারের জন্য বেশি টাকা খরচ করা কষ্টকর। কিন্তু সমৃদ্ধি ও বিস্তৃত বিশ্রামের সচ্ছল ভবিষ্যৎ যখন আসবে তখন অতীতকালের এই ভগ্নাবশেষগুলি ইয়োরোপের দুর্গপ্রাসাদ ও গির্জার মতো বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্যপটের (landscape) অমূল্য সম্পদ হয়ে থাকবে। … এ পর্যন্ত অনেক কিছু নষ্ট হয়ে গেছে। তবুও যা অবশিষ্ট আছে বিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে তাকে এখনও রক্ষা করা যেতে পারে।” বিংশ পেরিয়ে এই একবিংশ শতকে এসেও ডেভিডের কথার গুরুত্ব আমরা এখনো পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারিনি।
ডেভিড ম্যাককাচন
এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য ডেভিড ম্যাককাচনের দেখা পূর্ববঙ্গের (বাংলাদেশ) মন্দির বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা। একজন বিদেশী বাংলার মন্দির টেরাকোটাকে কি অপরিসীম ভাবে ভালোবেসেছিলেন এবং এর ইতিহাস উদ্ধারে পশ্চিমবঙ্গের সীমানা ছাড়িয়ে প্রবল ঝুঁকি নিয়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে গিয়েছিলেন; সেকথা আজ ভাবতেই বিস্ময় জাগে। বর্তমান বাংলাদেশে সেই সময়ে ডেভিডের দেখা অনেক মন্দির স্থাপত্য সংরক্ষণের অভাবে চিরতরে হারিয়ে গেছে। পরবর্তীতে সরকারি ভাবে বেশ কিছু মন্দির স্থাপত্য সংস্কার করে সংরক্ষিত হয়েছে। পুরাকীর্তি সংরক্ষণে আইন প্রণীত হয়েছে। কিন্তু সাধারণ জনগণের মধ্যে এ ব্যাপারে সচেতনতা কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে, তা সঠিকভাবে বলা যায় না। সেইসময় ডেভিডের দেখা অনেক মহকুমা স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে জেলায় রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলাদেশের মন্দির বিষয়ে ডেভিড যে গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ লিখেছিলেন তা ঢাকার ইতিহাস পত্রিকার ২য় বর্ষ ৩য় সংখ্যায়, পৌষ-চৈত্র ১৩৭৫ বঙ্গাব্দে প্রথম প্রকাশিত হয়। এই প্রবন্ধে ডেভিড বাংলাদেশের মন্দির স্থাপত্যের সল্প পরিচিত নমুনাগুলির উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করেছিলেন। যেসব মন্দির স্থাপত্য তাঁর পক্ষে সরাসরি গিয়ে দেখা সম্ভব হয়নি, তাদের বিষয়ে তিনি নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ব্যবহার করে আলোচনা করেছেন। ডেভিডের মৃত্যুর পর প্রকাশিত তাঁর লেখা বিখ্যাত গ্রন্থ Late Medieval Temples of Bengal (The Asiatic Society, Kolkata) এ পূর্ববঙ্গের মন্দির স্থাপত্যের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আছে।
পাকিস্তান আমলে পূর্ববঙ্গে এসে ডেভিড এখানকার হিন্দু ও মুসলমান বাঙালীদের যৌথ প্রয়াসে হওয়া দুর্গাপূজা দেখে খুব খুশি হয়েছিলেন। তৎকালীন পরিস্থিতি দেখে তিনি পূর্ব পাকিস্তানের মধ্যে থেকে এক নতুন দেশের জন্মের সম্ভাবনার কথা লিখেছিলেন। ১৯৭১ সালে ডেভিডের অনুমিত সম্ভাবনা সত্যে পরিণত হলেও ৭২ এর জানুয়ারিতে অকাল প্রয়াণের ফলে স্বাধীন বাংলাদেশে তাঁর আর আসা হয়নি। খেয়ে না খেয়ে, মাইলের পর মাইল হেঁটে ডেভিডের করা সেদিনের সেই ক্ষেত্রসমীক্ষার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মন্দির বিষয়ে গবেষণায় তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রচ্ছদ চিত্র পরিচিতি: দিনাজপুরের কান্তজীউ মন্দির
তথ্যসূত্র:
* ডেভিড ম্যাককাচন- বাংলাদেশের মন্দির, একক প্রসঙ্গ মনোগ্রাফ সিরিজ, Spark Bengali, Spark Book Company, First Impression 2020।
* বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায়, অমিয়কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়,ডেভিড ম্যাককাচ্চন, তারাপদ সাঁতরা, হিতেশরঞ্জন সান্যাল, মোহিত রায়, জুলেখা হক- পশ্চিমবঙ্গের মন্দির – টেরাকোটা, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ, কলকাতা-৬, পুনর্মুদ্রণ : মার্চ ২০২১।
* ডেভিড ম্যাককাচন – দেবানাং প্রিয়, বাংলার মন্দির-টেরাকোটা শৈলী : একটি প্রাথমিক বিশ্লেষণ, অনুবাদ ও প্রসঙ্গ কথা – ইন্দ্রজিৎ চৌধুরী, আশাদীপ, ২০২২।
* শ্রীলা বসু, অভ্র বসু – বাংলার টেরাকোটা মন্দির, আনন্দ পাবলিশার্স, তৃতীয় সংস্করণ, পুনর্মুদ্রণ – আগস্ট, ২০১৯।
অনবদ্য প্রবন্ধটি। অজানা ইতিহাসের সম্বৃদ্ধ হলাম।
অনেক ধন্যবাদ।
অত্যন্ত মনোগ্রাহী ও তথ্য সম্বলিত একটি প্রবন্ধ। খুব ভালো লাগল।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।