মৈমনসিংহ গীতিকার গায়েন সম্প্রদায়
“সভার চরণে করি কোটী নমস্কার ।
বারমাসী পালা আমি করলাম প্রচার।।”
-পালাগান শুরু হত এভাবে গায়েনের সুরে সুরে, নমস্কারে!
বাংলার সাহিত্য ও শিল্পের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে গায়েন সম্প্রদায়। স্মৃতিনির্ভর করে সাহিত্যকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য এদের গুরুত্ব অপরিসীম। আবার শুধু সাহিত্যই নয়, একই সঙ্গে তারা সঙ্গীতের (সুর,তাল, ছন্দ, লয়ের) সাধক ও বাহক। মধ্যযুগীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির বেশ কিছুটা তাদের হাত ধরে আধুনিক যুগে এসে পৌঁছেছে তা আজ আর অস্বীকার করার উপায় নেই। মুখে মুখে কত হারিয়ে যাওয়া পুথির গান বা গীতিকা ওদের জন্য সময়ের বেড়াজাল টপকে আমাদের হাতে এসে পৌঁছেছে..!
আশির দশকেও দেখেছি গায়েনরা গ্রামে-গঞ্জে পদ্মাপুরাণ, কবিগান, কীর্তন, লম্বাগান, পালাগান গেয়ে অর্থোপার্জন করেছে। তারা কখনও একা, কখনও দলগত ভাবে এই গান পরিবেশন করত হ্যারিকেন বা হ্যাজাকের আলোয় আলো-আঁধারি পরিবেশে। পদ্মাপুরাণের পালাগানে দুজন পুরুষকে নারীর বেশে মনসা ও বেহুলা সাজতে দেখা গেছে সেদিনও। গায়েনরা সম্পূর্ণ পালাগানটি মুখস্থ করে দর্শকের সামনে বাদ্যযন্ত্র ও অভিনয় সহযোগে ললিত সুরে পরিবেশন করত-
“এক ছিদ্র রাখে ঘরে মনসা আজ্ঞায় ।
নাগিনী সে ছিদ্র দিয়া লখাইয়ে দংশায়।।”
এ তো গেলো পদ্মাপুরাণের কথা। এমনই কিছু গায়েন আজ থেকে একশো বছর আগে পূর্ববঙ্গে পালাগান, লম্বাগান, গেয়ে বেড়াত। এই গায়েনদের দলে আট-দশজনের থাকলেও দলের প্রধানকেই মূলত গায়েন বলা হত। মূল গানটি গায়েন গাইলে তার সুর ও শেষ লাইন অনুসরণ করে অন্যরা গাইত সূত্রধরের মত প্লুতস্বরে-
“অবধান সভাজন শুন দিয়া মন।
বিরহিণী লীলার শুন যত বিবরণ।।”
তাঁদের গানে সঙ্গত দিতে ব্যবহার করা হত বাংলায় প্রচলিত বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র যেমন- খোল, করতাল, বেহালা ইত্যাদি। আর এর সুরে সুরে তাল মেলাত হারমোনিয়াম। গায়েনদের দলে কেবলমাত্র পুরুষের উল্লেখই পাওয়া যায়। তবে এদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত ফর্সা, সুন্দর কোনো বালককে নারী সাজিয়ে আসরে নামানোর প্রচলন ছিল। তারা অভিনয় ও নৃত্য সহযোগে গান পরিবেশন করত গায়েনের সঙ্গে তাল রেখে। সাধারণত কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে কোনো গৃহস্থের বাড়িতে রাতে আসরের আয়োজন করা হলে সেখানে পালাগান গাওয়া হত। এ ছাড়া মৈমনসিংহ জেলায় আর এক ধরনের গায়েন ছিলেন, তাঁরা নপুংসক গায়েন সম্প্রদায়ের। তাদের গানকে ‘গুরমার’ বলা হত। সেকালে সমাজে পূজা বা অন্য কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে এই গুরমার গানের আয়োজন করা হত। মূলত অশ্লীল শব্দের আধিক্য থাকত এই গানগুলিতে। পরবর্তী প্রজন্মের এই গানের প্রতি সভ্য সমাজের আগ্রহ না থাকায় লুপ্ত হয়ে যায়।
মৈমনসিংহ গীতিকার ক্ষেত্রে গায়েনদের বিশেষ ভূমিকাও অনস্বীকার্য।
এই গীতিকা আবিষ্কারের আগে কয়েকশো বছর ধরে গায়েনরাই একে মুখে মুখে সুরে সুরে বয়ে নিয়ে এসেছেন।
মলুয়া পালাটি চন্দ্র কুমার দে মোট সাতজন গায়েনের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছিলেন। আবার মহুয়া পালার বন্দনাংশটি যে স্বতন্ত্র ব্যক্তির লেখা এবং তিনি মুসলমান গায়েন তাতে সন্দেহ নেই। দেওয়ান ভাবনা গীতিকাটি কৈলাশ চন্দ্র দাস ও কেন্দুয়ার কাছের কোনো জায়গার মাঝিদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা। নৌকা বাইবার সময় তারা এই গান গাইত। তবে মৈমনসিংহ গীতিকার প্রধান সংগ্রাহক চন্দ্রকুমার দে গাথাগুলি সংগ্রহ করার সময় সব গায়েনের নাম লিখে রাখেননি ব’লে অনেক গায়েনের নাম পরে আর পাওয়া সম্ভব হয়নি। বিষয়টিকে তিনি গুরুত্ব না দিলেও বর্তমানে লোকসঙ্গীতের গবেষণা করতে এই গায়েনদের গুরুত্ব বিশেষভাবে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আর এতেই বোঝা গেছে সেই সময় গায়েনদের ব্যক্তিগত জীবন, বাসস্থান, পেশা, শিক্ষা, বয়স, কবিত্বশক্তি, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের পরিচয় দেওয়া খুব জরুরি ছিল।
মৈমনসিংহ গীতিকায় দীনেশ চন্দ্র সেন বহু পরিশ্রম করে কয়েকজন গায়েনের নাম জানতে পেরেছিলেন। তিনি দুঃখের সঙ্গে জানিয়েছেন, যাঁরা মৈমনসিংহ গীতিকাগুলি বাঁচিয়ে রেখেছিলেন তাঁরা মৈমনসিংহ গীতিকা প্রকাশের সময় প্রয়াত হয়েছেন। তবে পরে আরো কিছু গায়েনের নাম জানা গেছে, সুসং পরগণার জিগতলা গ্রামের জিগির গায়েন, কবিচন্দ্রপুর গ্রামের সুলা গায়েন, অসুজিয়া গ্রামের শিবু গায়েন; এই শিবু গায়েন নৌকার পাটনীও ছিলেন। শিবু গায়েনরা বংশপরম্পরায় বিখ্যাত গায়েন ছিলেন। কিশোরগঞ্জ মহকুমায় মলুয়া গ্রামের রমাশঙ্কর গায়েন ছিলেন পেশায় রজক। ঐ মহকুমার আর একজন গায়েন ছিলেন, সঞ্চাইল গ্রামের রাবণ গায়েন, তিনি পেশায় তন্তুবায় ছিলেন। এছাড়াও নেত্রকোনার পাথুরিয়া গ্রামের হরি গায়েনের নামও জানা যায়। এদের সুরে সুরে কখনো নৌকার দাঁড় তাল দিত কখনো হয়ত রাতের জলসা মুখরিত হত-
হয়তবা মলুয়া পালা গাইত –
“কোন দেশেতে গেল বিনোদ শুন বিবরণ।
আড়ালিয়া গেরামে যাইয়া দিল দরশন।।”
হয়ত বা “কঙ্ক ও লীলা”র পালা গাইত-
“এমন সময়ে কিবা হইল বিবরণ।
কহিল সকল সবে শুন দিয়া মন।।”
পালাগানগুলি যে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে আসরে গাওয়া হত আর সে অনুষ্ঠানে হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ই উপস্থিত থাকত সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় পালাগানগুলি থেকেই। মহুয়া পালায় শুরুতেই আছে-
“বনেতে করিত বাস হুমরা বাইদ্যা নাম।
তাহার কথা শুনে কইরে ইন্দু-মুসলমান ।।”
আজ থেকে প্রায় একশ বছর আগে এক একটা অনুষ্ঠানের জন্য গায়েনরা পাঁচ থেকে দশ টাকা ধার্য করতেন-
“এই গান গাইতে লাগে পাচ কড়ার করি।
এই না গাইব আমি ভাগ্যিবানের বাড়ি।।” (কমলা পালা)
কখনো টাকার পরিবর্তে অল্প স্বল্প উপঢৌকন, উপহার পেলে তাতেই সন্তুষ্ট থাকত তারা। এই উপহার উপঢৌকনকে আঞ্চলিক ভাষায় ‘প্যালা’ বলা হত। মৈমনসিংহ জেলায় এর নাম ‘ফিরা’। এর উল্লেখ কঙ্ক ও লীলার পালায় কাহিনির শেষে আছে,
“দারুণ মাঘের শীতে অঙ্গে বস্ত্র নাই।
কর্ম্মকর্তার কাছে একখান শীতের কাপড় চাই।।
ইনাম বকশিস চাই কর্ম্মকর্তার বাড়ি
বছর বছর যেন গান গাইতে পারি।।”
কোনো কোনো গায়েন অন্য পেশায় যুক্ত থাকায় তারা মূলত পালাগানকে ভালোবেসে চর্চা করত এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে গাইত। তাই তাঁরা অনেক সময় পারিশ্রমিক নিতেন না। সে ক্ষেত্রে গান পরিবেশন করার জন্য ‘ফিরা’ না নিয়ে তারা গৃহস্থের বাড়িতে রাতের ভোজন এবং পান তামাকেই খুশি হতেন। গায়েনরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এলেও কোনও কোনও গায়েন আপন প্রতিভা ও নিষ্ঠার বলে বিখ্যাত হয়ে প্রতিপত্তি করলেও তাদের সংখ্যা ছিল খুবই কম।
গায়েনদের সম্পর্কে বলতে গিয়ে দীনেশচন্দ্র সেন মন্তব্য করেছেন, –
“These ballads are sung in the district of Mymensing generally by Muhammadans and low-caste Hindas – those belonging to the namasudra, the Hadi, the Dome, the jele (Fisher man), the patni (Boat-man) and the other depressed castes. As a rule, they are illiterate, their chief occupation is agriculture with other humble avocation in which they are engaged in the day time. At night they assemble in some neighbour’s house as invited guests to sing the songs. Most of them are amateur parties. There are some, however, who have made the singing of the ballads, their occupation.”
উপরিউক্ত আলোচনা থেকে বোঝা যায় যে এই গায়েনরা বেশির ভাগ ছিল নিম্নবিত্তের বা নিম্নবর্গের তাই উচ্চবিত্তের কাছে তা উপেক্ষণীয়। দীনেশচন্দ্র সেন মৈমনসিংহ জেলায় গীতিকার অনুসন্ধান করতে গেলে উচ্চবিত্তেরা যে উত্তর পান মৈমনসিংহ গীতিকার ভূমিকায় লিখেছেন,” ছোট লোকেরা, বিশেষতঃ মুসলমানেরা ঐসকল মাথামুণ্ডু গাহিয়া যায়, আর শত শত চাষা লাঙ্গলের উপর বাহুভর করিয়া দাঁড়াইয়া শোনে। ঐ গানের মধ্যে কী এমন থাকিতে পারে যে শিক্ষিত সমাজ তৎ প্রতি আকৃষ্ট হইতে পারে? আপনি এই ছেড়া পুঁথি ঘাটা দিন কয়েকের জন্য ছাড়িয়া দিন।”
মহুয়ার ইংরাজি অনুবাদের ভূমিকায় দীনেশচন্দ্র সেন লিখেছেন- “Chandra kumar tells me that owing to the opposition of the orthodox brahmin who condemned the poem as corrapting the morals of young women, the song is scarcely sung now in Hindus houses.”
মৈমনসিংহ গীতিকার ইংরেজি অনুবাদ বিদেশি সাহিত্যপ্রেমীদের শুধু আকৃষ্ট করেনি বরং প্রশংসা কুড়িয়েছে নিজগুণে। এই গায়েনদের সম্পর্কে গবেষক দুসান জুবাভিতেল-এর মন্তব্য স্মরণ করা যেতে পারে। ইউনেস্কোর স্টাইপেন্ড পেয়ে প্রাহার ওরিয়েন্টাল ইনস্টিটিউট অফ দি চেকোস্লোভাক একাডেমী অফ সায়েন্সেস-এর অধ্যাপক ড. দুসান জুবাভিতেল গবেষণা করতে এসেছিলেন এদেশে। মৈমনসিংহ গীতিকার ইংরাজি অনুবাদ পড়ে অভিভূত হয়ে বাংলা শিখেছিলেন গীতিকাটি বাংলায় পড়ার স্বাদ নেবেন ব’লে। তিনিই মৈমনসিংহ জেলায় তিন মাস থেকে গবেষণার কাজ চালিয়েছেন। ১৯৬৩-এ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশ করলেন তাঁর বই “Bengali Folk ballads from Mymensingh and the problem of their Authenticity.”
সেখানেই তিনি লেখেন, “in folk poetry generally, the singer is an important figure. He is not a mere interpreter of the fixed literary text, but an active co operator with a greater or smaller share in moulding and modifying the work in the process of interpretation… he does not accept the folk poet’s composition as an unchangeable text, which must be reproduced exactly as it was composed. In any case, modern folk-lore research stresses the importance of the singer and requires as much attention to be paid to him as possible.”
মৈমনসিংহ গীতিকা প্রকাশিত হবার একশো বছর পর সমাজে গায়েনদের অবস্থান আগের মত আর নেই। বস্তুত পালাগানের আসর আর আগের মত জনপ্রিয়ও নেই। দূরদর্শন ও সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তা স্তব্ধ করেছে গায়েনের কণ্ঠ, মুছে দিয়েছে তাদের উপস্থিতি। এ প্রসঙ্গে দীনেশচন্দ্র সেন উক্তি স্মরণে আসে, “Chandrakumar says that these songs are losing public favour everyday.” তারাও ভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছে বাধ্য হয়ে।
তবে নিম্নবর্ণ আর নিম্নবিত্ত থেকে উঠে আসা এই গায়েনরা গানগুলিকে বাঁচিয়ে রেখেছিল বলেই উচ্চবর্ণের সুশিক্ষিত সন্তান দীনেশচন্দ্র সেন সেগুলিকে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। পেরেছিলেন বিশ্ব সাহিত্যের আঙ্গিনায় তুলে ধরতে, যাকে অবহেলা করার সাহস কারো হয়নি। তা না হলে হয়ত কালের অতল গর্ভেই হারিয়ে যেত প্রাচীন কালের পল্লীগ্রামের ভালোবাসার স্মৃতি, সাহিত্য ও সংস্কৃতি। গায়েনরা এই রসাশ্রিত মনোমুগ্ধকর জীবনালেখ্যগুলি যদি কণ্ঠস্থ করে সংরক্ষণ না করত, তাহলে এই সামাজিক ও ঐতিহাসিক উপাদান সমৃদ্ধ গানগুলি হারিয়ে যেত। তবে এটাও ঠিক যে তাদের এবং শ্রোতাদের মুখে মুখে গীত হতে হতে পালাগানের ভাষার ও কাহিনির অনেক পরিবর্তন ঘটেছে। গীতিকার মূল বিষয় অপরিবর্তিত থাকলেও আনুষঙ্গিক বিষয়ের পরিবর্তন ঘটেছে, দেখা গেছে একই পালাগান আংশিক ভিন্নতা নিয়ে দুটি রূপ লাভ করেছে। দীনেশচন্দ্র সম্পাদিত মৈমনসিংহ গীতিকার ‘মহুয়া’ পালা ও পূর্ণচন্দ্র ভট্টাচার্য সম্পাদিত ‘বাদ্যানীর গান’ (১৯৪৪)-এর কাহিনির মধ্যে পার্থক্য লক্ষ করা গেছে। আবার ক্ষীতিশচন্দ্র মৌলিকের প্রাচীন পূর্ববঙ্গ গীতিকার প্রথম খণ্ডের ‘বাইদ্যা কন্যা মহুয়া’-তে বেশ কিছু পরিবর্তন (কথান্তর) লক্ষ করা গেছে। পাহাড় থেকে আসা বড় পাথর নদীর স্রোতে গড়িয়ে, গুঁড়িয়ে যেমন নিজের চেহারার, আকারের পরিবর্তন করে, আর সেই পরিবর্তিত বস্তুটিও নতুন নতুন সৃষ্টির কাজে নিজেকে নিয়োজিত করে তেমন কালের স্রোতে বিশিষ্ট সাহিত্যের চেহারা (শব্দ ,বাক্য, চরিত্র, সুর) পরিবর্তিত হয় গায়েনের কণ্ঠ থেকে কণ্ঠে গড়িয়ে, আর সেই পরিবর্তিত রূপটাও নতুন নতুন সাহিত্য সৃষ্টির অনুপ্রেরণা হয়। আর তাতেই সাহিত্যের ইতিহাসের পাতায় তাঁরা নিজের জায়গা করে নেয়। কৃতজ্ঞতা থাকে তাঁদের কণ্ঠে যখন হিন্দু মুসলমান নির্বিশেষে সাহিত্যের আসরে তাঁদের শিষ্টাচারের পরিচয় দিয়ে গেয়ে ওঠেন-
“বারমাসী পালাগীত হইল সমাপন।
নিজগুণে ক্ষমা মোরে কর সভাজন।।”
তথ্যসূত্র:
১) বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ ইতিবৃত্ত- ড. অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়
২) মৈমনসিংহ- গীতিকা- দীনেশচন্দ্র সেন
৩) মৈমনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা- আশিস ঘোষ
৪) স্মৃতি বিস্মৃতিতে দীনেশচন্দ্র সেন- সুদেষ্ণা চক্রবর্তী
৫) মৈমনসিংহ গীতিকার পুনর্বিচার- মুনমুন চট্টোপাধ্যায়
৬) “Bengali Folk Ballads from Mymensingh and the problem of this Aouthenticity”- Dr. Dusan ZBavitel.
অত্যন্ত সংগঠিত সুচিন্তিত প্রবন্ধ। সমৃদ্ধ হলাম। লেখককে ধন্যবাদ।